চুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার-কেশুতি পাতা ব্যাবহারে মিলবে জাদুকরি সমাধান

চুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? কালোকেশী ব্যবহারে চুলের কি কি উপকার হয়? চলুন আজকে আর্টিকেলে বিস্তারিত জেনে নেই। আরো জানবো ভৃঙ্গরাজ তেলের উপকারিতা সম্পর্কে।
চুলের-যত্নে-কালোকেশী-ব্যবহার-কেশুতি-পাতা-ব্যাবহারে-মিলবে-জাদুকরি-সমাধান.webp
কালোকেশী যদিও গ্রাম অঞ্চলের মানুষের সাথে ভালো পরিচিত রয়েছে কিন্তু এর গুনাগুন সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই। কি গুন রয়েছে কালোকেশীর মধ্যে। কালোকেশী ব্যবহারে চুলের কি কি উপকার হয়। শুধুই কি চুলের উপকার নাকি আরো অন্য কোন উপকার রয়েছে? আজকের আর্টিকেলে কালোকেশী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।

পোস্ট সূচিপত্রঃচুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার-কেশুতি পাতা ব্যাবহারে মিলবে জাদুকরি সমাধান

কালোকেশী সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

কালোকেশী এমন একটি উদ্ভিদ যার ভিতরে রয়েছে অনেক ধরনের ঔষধি গুনাগুন। যে গুনাগুনগুলি সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা। যদিও গাছের সাথে আমাদের খুব ভালো পরিচয় রয়েছে। কেননা কালোকেশীর গাছ রাস্তাঘাটে পুকুর পাড়ে খাল বিলে নদীর ধারে বা যে কোন জলাশয়ের মধ্যে জন্মে থাকে। কালোকেশী বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে পরিচিতি রয়েছে।

যেমন- কালোকেশী, কেশরাজ, কেশুতী, কলসাতা, কেশত পাতা ইত্যাদি। নাম যেটাই হোক না কেন এর গুনাগুন কিন্তু রয়েছে অনেক বেশি। আদিকাল থেকেই মা বোনেরা ফুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার করে থাকেন। চুলকে কালো করার জন্য কালোকে সেই অত্যন্ত ভূমিকা পালন করে। শুধু চুল কালো করায় নয় চুলের যে কোন সমস্যার সমাধান কালো কিসের মধ্যে রয়েছে।


চুল পড়া খুশকি হওয়া, ফুল কালো করা, সকালে চুল পাকা দূর করা ইত্যাদি। কালকেশের গাছ বাংলাদেশেই নয় বাংলাদেশ সহ ভারত, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া, ইত্যাদি। বিভিন্ন দেশের মানুষ কালোকেশী চুলে ব্যবহার করে অনেক উপকার পেয়েছে। কালোকেশী যেহেতু বিভিন্ন জলাশয়ের মধ্যে জন্মায়। তাই এটি খুঁজে পেতে হলে অবশ্যই গ্রামাঞ্চলে যেতে হবে।

গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন জেলাশয়ের মধ্যে এটি পাওয়া যায়। কালোকেশী গাছের সাদা রঙ্গের ছোট ছোট ফুল হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু কালকেশীর জাত এমন রয়েছে যেগুলির ফুলগুলি হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এই ছোট গুল্ম জাতের উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে ঔষধি উপাদান দিয়ে ভরপুর।

চুলে কালোকেশী ব্যবহারের উপকারিতা

ঝলমলে সুন্দর কালো চুল কার না পছন্দ। প্রত্যেকে চায় তাদের চুল ঝলমলে কালো সুন্দর হয়ে উঠুক। বিশেষ করে মেয়েরা প্রত্যেকেই চায় তাদের লম্বা এবং কালো রঙ্গের ঝলমলে চুল। চুল যত বেশি লম্বা এবং ঝলমলে কালো হবে দেখতে তত বেশি সুন্দর লাগবে। এজন্য প্রত্যেকের চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকেন।

বাজারে এরকম হাজারো প্রোডাক্ট রয়েছে যেগুলি ব্যবহার করলে চুলের যদিও কিছুটা উপকার হয়। তবে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে বাজারে বিক্রি কৃত সমস্ত প্রোডাক্ট এর মধ্যে কেমিক্যাল যুক্ত রয়েছে। আর এই কেমিক্যাল এর কারণে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এবং কি চুল পড়া বন্ধ হওয়ার পরিবর্তে চুল পড়া বেড়েও যেতে পারে।

অনেক সময় এই কেমিক্যাল যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করার ফলে মাথার স্কিনের অনেক সমস্যা দেখা দেয়। তাই আমরা চাইলেই ঘরে বসেই নিজেই চুলের জন্য ঘরোয়া ভাবে কালোকেশী ব্যবহার করে চুলের যত্ন নিতে পারি। কালোকেশী ব্যবহার করে চুলেকে লম্বা করা যায়। চুল ঘন ও কালো হয়। এবং চুলের খুশকি দূর হয়।

তাই আমরা বড় বাজারের বিভিন্ন প্রোডাক্ট ব্যবহার না করে। চাইলে নিজে নিজেই ঘরোয়া ভাবে কালকে কি ব্যবহার করে চুলকে সুন্দর ও উজ্জ্বল করতে পারি। কালোকেশীর মধ্যে থাকা ভিটামিন ই ও ভিটামিন ডি চুলের গোড়া থেকে মজবুত করতে সাহায্য করে। এবং মাথার মধ্যে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।

কালোকেশীর মধ্যে থাকা ঔষধি গুনাগুন

কালকেশী শুধু চুলের জন্যই নয় বরং শরীরের বিভিন্ন রোগের মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে কালোকেশী। আজকাল থেকেই মানুষ কালোকেশী বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। বর্তমানে যদিও আধুনিকতার ছোঁয়ায় মানুষ এখন আর গাছ-গাছরার ওষুধের উপর তেমন একটা ভরসা করে না। এখন সবাই কোন কিছু হলেই ঔষধ সেবন নিয়ে ব্যস্ত। পূর্বেকার সময় এত ডাক্তার বা ঔষধ ছিল না।
কালোকেশীর-মধ্যে-থাকা-ঔষধি-গুনাগুন.webp
কবিরাজ গণ বিভিন্ন গাছ থেকে বিভিন্ন রোগের ঔষধ বানিয়ে দিতেন। আর মানুষ বিশ্বাস রেখে সেই গাছের নির্যাস অথবা পাতা বেটে খাওয়ার মধ্যে রোগ থেকে মুক্তি লাভ করতেন। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা মতে কাশির জন্য কালোকেশির পাতা বেটে রস করে খেলে কাশি ভালো হয়ে যায়। এছাড়াও শরীরে কোন জায়গায় কেটে গেলে কালো কিসের পাতা বেটে কাটা স্থানে ভালোভাবে লাগিয়ে দিন।

দেখবেন সাথে সাথে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয় শরীরের মধ্যে কোন ঘা বা ক্ষত স্থানের মধ্যে কালোকেশীর পাতা বেটে ভালোভাবে লাগিয়ে দিলে। ঘা এবং ক্ষতস্থান দ্রুত সেরে যাবে। এছাড়াও পেটের কৃমি দূর করার জন্য কালোকেশীর রস বা কালোকেশী পাতার গুড়া গরম পানি করে পানির সাথে মিশিয়ে খেলে পেটের কিড়মি দূর হয়ে যায়।

কালোকেশীর মাধ্যমে যে সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি মিলে

কালকেশীর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রোগের ঔষধি গুনাগুন। আয়ুর্বেদিকদের মতে এই ছোট গুল্ম জাতের উদ্ভিদের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগের সমাধান মিলে। তাইতো আয়ুর্বেদিক ওষুধের মধ্যে কালোকেশীর ব্যবহার হয় অনেক বেশি। কালোকে শিখ হওয়ার মাধ্যমে যে সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি লাভ পাওয়া যায় তা নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ-

  • মাথাব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • লিভারের সমস্যা দূর করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
  • কাটা ঘা দ্রুত সারে যায়।
  • পেটের কৃমি দূর করে।
  • মুখের ব্রণ দূর করে।

মাথাব্যথাঃ মাথা ব্যাথা হয় না এমন মানুষ পাওয়া খুবই দুষ্কর। কেননা আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই মাথা ব্যথা হয়ে থাকে। মাথা ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ হতে পারে। যে কারণে মাথাব্যথা হোক না কেন কালোকেশী ব্যবহারে নিমিষে মাথাব্যথা দূর করা যায়। যারা দীর্ঘদিন যাবত মাথা ব্যথায় ভুগতেছেন তারা দুই ফোঁটা কালোকেশীর রস নাকের ছিদ্রর মধ্যে দিবেন। এবং অল্প কিছু রস কপালের মধ্যে দিয়ে মালিশ করুন। দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে মাথা ব্যথা কমে যাবে।

লিভারের সমস্যাঃ লিভার মানুষের দামি একটি অঙ্গ। মানুষ যা কিছু খায় একটা প্রসেস করে লিভার। তাই লিভারের যত্ন নেওয়া আমাদের অত্যন্ত জরুরী একটি কাজ । আমরা যদি সঠিকভাবে লিভারের যত না নিয়ে থাকি তাহলে অকালেই মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যার কারণে লিভারের যত্নই আমাদের একটু বেশি সচেতন হতে হবে। নিয়মিত কালোকেশী খাওয়ার কারণে লিভারের যাবতীয় সমস্যা সমাধান করে। এবং কি জন্ডিস লিভারে গেলে কালোকেশী খাওয়ার মাধ্যমে তা দূর হয়।

ডায়াবেটিসঃ বর্তমান সময়ের একটা মানুষের ডায়াবেটিকস রোগ দেখা যায়। আর এই ডায়াবেটিস রোগ থেকে মানুষ কত কিছুই না করে থাকে। কিন্তু কোন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন ২ চামচ করে খেতে পারে। তাহলে ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকবে।

কাটা ঘাঃ শরীরের কোন জায়গায় কেটে গেলে অথবা কোন ক্ষতস্থান থাকলে। কালোকেশী বেটে লাগিয়ে দিলে দ্রুত রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায়। এবং ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যায়।

পেটে কৃমিঃ কালোকেশী গাছের রস নিয়মিত খেতে পারলে পেটের কৃমি দূর হয়ে যায়।

ব্রণঃ মুখে ব্রণ উঠলে দেখতে একটু কেমন যেন বিশ্রী লাগে। আর ব্রণ যুবক যুবতীদের বেশি হয়ে থাকে। তাই কেউই চায়না যে তার মুখে ব্রণ থাকুক। এই ব্রণ থেকে মুক্তির সহজ উপায় হলো কালোকেশী ব্যবহার করা। যাদের মুখে ব্রণ উঠে তারা কালকেশী বেটে হালকা করে ব্রণের উপরে লাগিয়ে দিলে ব্রণ দ্রুত দূর হয়ে যায়।

মশা নিধনে কালোকেশী ব্যবহার

বর্তমান সময়ে মশার উৎপাত বেরেছে অনেক বেশি। আরে মশার কামড় থেকে বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতা দেখা দেয়। বিশেষ করে মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডেঙ্গু জ্বর অত্যন্ত মারাত্ম একটি ব্যাধি। একবার শরীরের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বর হয়ে গেলে ধীরে ধীরে শরীরকে নার্ভাস করে দেয়। শরীরের রক্তকণিকা গুলিকে নষ্ট করে দেয়। যার কারণে শরীরের নতুন করে রক্ত জন্মাতে পারেনা।

এই ডেঙ্গু জ্বরের কারণে অনেক মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। আর এই ডেঙ্গু জ্বর হওয়ার প্রধান কারণ হলো ডেঙ্গু মশার কামার। মূলত ডেঙ্গু মশার কামড় থেকে ডেঙ্গু জ্বর হয়ে থাকে। এছাড়াও মশার কামড় থেকে অনেক ধরনের অসুখ দেখা দিতে পারে। আর এই মশা তাড়ানোর জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের কয়েল ব্যবহার করে থাকি। যে কোয়েলের মধ্যে রয়েছে মারাত্মক ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল।

কোয়েলের ধোয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিশেষ করে ছোট বাচ্চার রুমে থাকলে তাদের জন্য অনেক ক্ষতিকর হয়ে থাকে। তাই আমরা মশার তাড়ানোর জন্য কোয়েলের পরিবর্তে কালোকেশী ব্যবহার করতে পারি। ঘরবাড়ি থেকে মশা তাড়ানোর জন্য কাঁচা কালো কে একটি পাতার দুই চামচ রস ৫০০ গ্রাম পানিতে মিশিয়ে ঘরে এবং বাইরে স্প্রে করে দিন। দেখবেন মুহুর্তের মধ্যেই মশা সব পালিয়ে গেছে।

কালোকেশী পাতার তেল তৈরি করার নিয়ম

কালোকেশী পাতা দিয়ে কিভাবে তেল তৈরি করবেন সেটি জানতে হলে অবশ্যই মনোযোগ সহকারে লেখাগুলি করতে হবে। সর্বপ্রথম কয়েকটি জবাব ফুল, মেথি,,আমলকি, এবং কালোকেশীর পাতা একসাথে ভালোভাবে ব্লেন্ডার করে নিন। এরপরে ২৫০ গ্রাম নারিকেল তেল নিয়ে ব্লেন্ডার কি তোর পেস্টের সাথে ভালোভাবে মিক্স করে নিন।

এরপরে মিশ্রণটি চুলাতে জাল দিয়ে হালকা গরম করে নিন। পরে ঠান্ডা করে নিয়ে বোতলে সংরক্ষণ করে রাখুন। একটা কথা ভালোভাবে মনে রাখতে হবে মিশ্রণটি অতিরিক্ত গরম করা যাবে না। এভাবে খুব সহজেই কালকেশের পাতা দিয়ে তেল তৈরি করতে পারেন। এবং এই তেল তুলে ব্যবহার করার কারণে চুল হবে কালো এবং ঝলমলে উজ্জ্বল।এবং চুল পড়াও কমাতে সাহায্য করবে।

কালোকেশী কিভাবে চুলে ব্যবহার করবেন

চুলের যত্নে কালোকেশী ব্যবহার কিভাবে করবেন তা নিয়ে এখন আপনাদের সামনে আলোচনা করব। চুলকে কালো করার জন্য কালোকেশী সবথেকে বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। যার কারণে এর নাম কালোকেশী বা কেশ রাজ বলা হয়। কালোকেশী ব্যবহারের পরে চুলের গোড়া থেকে মজবুত করে তোলে। চুল পড়া বন্ধ করে এবং মাথা ঠাণ্ডা রাখে।
কালোকেশী-কিভাবে-চুলে-ব্যবহার-করবেন.webp
আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যাদের অল্প বয়সে চুল পেকে যায় এই পাকা চুল নিয়ে তারা বিভিন্ন সময় বিব্রত বোধ করে। বিশেষ করে কোন অনুষ্ঠানে বা জন সম্মুখে পাকা চুল নিয়ে যেতে লজ্জা বোধ করে। তাই এই পাকা চুলকে কালো করার জন্য কালোকেশী ব্যবহার করতে পারেন। অকালে পেকে যাওয়ার চুলকে কালো করার জন্য কালোকেশির পাতা পানির সাথে মিশিয়ে পানি গরম করে ফুটিয়ে নিন।

এরপরে পানি ঠান্ডা হয়ে গেলে মাথায় মাথায় ভালোভাবে লাগিয়ে আধা ঘন্টা পরে ধুয়ে ফেলুন। মাথায় খুশকি দেখা দিলে কালোকেশীর রস ব্যবহার করে খুব সহজেই খুশকি দূর করতে পারেন। শুধু খুশি নয় কালোকেশী পাতার রস মাথাই ভালোভাবে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এইভাবে কাউকে ব্যবহার করলে মাথার উকুনও দূর হয়ে যাবে।

লেখকের শেষ কথা

আজকে আর্টিকেলে আমরা জানতে পারলাম চুলের যত্নে কালোকেশির ব্যবহার। আরো জানতে পারলাম কিভাবে কালোকেশীর তেল তৈরি করে ব্যবহার করতে হয়। তবে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে এই সমস্ত ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করার পূর্বে ভালো কোন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ব্যবহার করা উত্তম।

আজকে আর্টিকেল পড়ে যদি উপকৃত হয়য়ে থাকেন। তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। কেননা আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে নতুন নতুন আর্টিকেল পোস্ট করে থাকি। আমাদের আর্টিকেল পড়ে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতক্ষণ সময় নিয়ে সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এস এম ট্রপিক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url